------------------------ একজনের ভালো গুন বা বাহ্যিক রুপ দেখে মুগ্ধ হলাম এবং তাকে ভালবেসে ফেললাম ...এবং মনেক বুঝালাম আমি তার প্রেমে পড়েছি। এট কি আসলেই ভালোবাসা না ভালোলাগা ...? আমারা অধিকাংশই এই ভুলটা করতে থাকি কারো কোন ভালো গুন বা বাহ্যিক রুপ দেখেই বলি আমি তার এই গুনের জন্য তাকে ভালোবাসি ...। অথবা তার বাহ্যিক রুপ বা সৌন্দর্য জন্য আমি পাগল হয়ে গেছি এবং আমি তাকে ভালবেসে ফেলেছি ... প্রেমে আমি পরেছি ... যে কারো ভালো গুন বা সৌন্দর্য কে সবাই পছন্দ করে সন্দেহ নেই.........! তাহলে অন্যসব সাধারণ মানুষের সাথে প্রেমিক প্রেমিকার ভালোলাগার পার্থক্যটা কোথায়? আসলে ভালোলাগা ও ভালোবাসার পার্থক্যটা এখানেই ...। ভালবাসা বুঝার জন্য আপনাকে অন্য সাধারনের ভালোলাগার চেয়ে অনেক উপরে যেতে হবে ... অর্থাৎ ভালোগুন গুলর সাথে তার দোষ গুলকেও মেনে নিতে হবে ... প্রত্যেক মানুষের মাঝে ভালো খারাপ উভয় গুনই আছে ... এই উভয় গুন না থাকলে তো সে মানুষ পর্যায়ে পরে না ... কে কোন গুনটাকে প্রাধান্য দিয়ে সমাজের সামনে নিজেকে উপস্থাপন করতে পারছে ...তার উপর ভিত্তি করে মানুষকে বিবেচনা করা হয় ... আমারা সবাই আমাদের কাঙ্ক্ষিত মানুষের কাছে আমাদের ভাল গুন গুলোকে ফুটিয়ে তোলার চেষ্টা করি ... সম্পর্ক যতই গভীরে যেতে থাকে তখন তার ভালো না লাগা গুন গুলো ও আস্তে আস্তে সামনে আস্তে থাকে ... আর তখনি ভালোবাসা ও ভালোলাগা মধ্যে পার্থক্য বুঝতে পারে ... কিন্তু সেই সময় আর নিজেকে ফিরানোর সুযোগ থাকে না ... শুরু হয় জটিলতার ... ভালোবাসা নামক সবচেয়ে সুখের বিষয়টা সবচেয়ে দুঃখের ও কষ্টের বিশয়ে পরিনত হয় ...। একটা বিষয় কেউ চিন্তা করেছেন ... কেন মায়ের ভালোবাসা এত প্রকৃত ও চিরন্তন...? কারণ মা তার সন্তানের চরিত্রের সব দোষ কেই মেনে নেন এবং তা শোধরানোর চেষ্টা করেন সন্তানের ভালোর জন্য ... আর আমারা ভালোলাগা মানুষটির দোষ বা ভালো না লাগা বিষয় গুলো মেনে না নিয়ে নিজের সুবিধার জন্য তাকে পাল্টাতে বলি ...আর তখনি শুরু হয় সম্পর্কের মূল ফাটল... আর তখনি ভালোবাসার অপমৃত্যু ঘটে ... ভালোলাগা অর্থাৎ আবেগ মানুষকে স্বপ্ন দেখায় আর বাস্তবতা সে স্বপ্নকে কষাঘাতে জর্জরিত করে। আবেগ আর বাস্তবতার লড়াইয়ে আবেগ কখনোই জয়ী হতে পারেনা। আবেগের বশবর্তী হয়ে কেও তার ভলোবাসার মানুষটির জন্য জীবনও দিতে পারে কিন্তু শুধু আবেগ তথা ভালোলাগা দিয়ে দাম্পত্য জীবনে সুখের ঠিকানায় পৌছে দিতে পারেনা। আর ভালোবাসা পাওয়াও সম্ভব নয়। তাই শুধু আবেগ কিংবা ভালোলাগা নয় পারস্পরিক ত্যাগ এবং সঙ্গীটির দোষ মেনে নেয়ার ক্ষমতা এই মাপকাঠিতেই কেউ বিচার করতে পারে সে তার সঙ্গীকে কতোটা ভালোবাসে কিংবা তার সঙ্গী তাকে কতোটা ভালোবাসে। ভালোবাসার এ মাপকাঠিতে মেপে ভালোবাসতে পারলেই পাওয়া যাবে সুখ ও আনন্দ, যাওয়া যাবে ভালোবাসার সেই স্বপ্নের জগতে।
ভালোবাসার মাপকাঠিঃ
------------------------ একজনের ভালো গুন বা বাহ্যিক রুপ দেখে মুগ্ধ হলাম এবং তাকে ভালবেসে ফেললাম ...এবং মনেক বুঝালাম আমি তার প্রেমে পড়েছি। এট কি আসলেই ভালোবাসা না ভালোলাগা ...? আমারা অধিকাংশই এই ভুলটা করতে থাকি কারো কোন ভালো গুন বা বাহ্যিক রুপ দেখেই বলি আমি তার এই গুনের জন্য তাকে ভালোবাসি ...। অথবা তার বাহ্যিক রুপ বা সৌন্দর্য জন্য আমি পাগল হয়ে গেছি এবং আমি তাকে ভালবেসে ফেলেছি ... প্রেমে আমি পরেছি ... যে কারো ভালো গুন বা সৌন্দর্য কে সবাই পছন্দ করে সন্দেহ নেই.........! তাহলে অন্যসব সাধারণ মানুষের সাথে প্রেমিক প্রেমিকার ভালোলাগার পার্থক্যটা কোথায়? আসলে ভালোলাগা ও ভালোবাসার পার্থক্যটা এখানেই ...। ভালবাসা বুঝার জন্য আপনাকে অন্য সাধারনের ভালোলাগার চেয়ে অনেক উপরে যেতে হবে ... অর্থাৎ ভালোগুন গুলর সাথে তার দোষ গুলকেও মেনে নিতে হবে ... প্রত্যেক মানুষের মাঝে ভালো খারাপ উভয় গুনই আছে ... এই উভয় গুন না থাকলে তো সে মানুষ পর্যায়ে পরে না ... কে কোন গুনটাকে প্রাধান্য দিয়ে সমাজের সামনে নিজেকে উপস্থাপন করতে পারছে ...তার উপর ভিত্তি করে মানুষকে বিবেচনা করা হয় ... আমারা সবাই আমাদের কাঙ্ক্ষিত মানুষের কাছে আমাদের ভাল গুন গুলোকে ফুটিয়ে তোলার চেষ্টা করি ... সম্পর্ক যতই গভীরে যেতে থাকে তখন তার ভালো না লাগা গুন গুলো ও আস্তে আস্তে সামনে আস্তে থাকে ... আর তখনি ভালোবাসা ও ভালোলাগা মধ্যে পার্থক্য বুঝতে পারে ... কিন্তু সেই সময় আর নিজেকে ফিরানোর সুযোগ থাকে না ... শুরু হয় জটিলতার ... ভালোবাসা নামক সবচেয়ে সুখের বিষয়টা সবচেয়ে দুঃখের ও কষ্টের বিশয়ে পরিনত হয় ...। একটা বিষয় কেউ চিন্তা করেছেন ... কেন মায়ের ভালোবাসা এত প্রকৃত ও চিরন্তন...? কারণ মা তার সন্তানের চরিত্রের সব দোষ কেই মেনে নেন এবং তা শোধরানোর চেষ্টা করেন সন্তানের ভালোর জন্য ... আর আমারা ভালোলাগা মানুষটির দোষ বা ভালো না লাগা বিষয় গুলো মেনে না নিয়ে নিজের সুবিধার জন্য তাকে পাল্টাতে বলি ...আর তখনি শুরু হয় সম্পর্কের মূল ফাটল... আর তখনি ভালোবাসার অপমৃত্যু ঘটে ... ভালোলাগা অর্থাৎ আবেগ মানুষকে স্বপ্ন দেখায় আর বাস্তবতা সে স্বপ্নকে কষাঘাতে জর্জরিত করে। আবেগ আর বাস্তবতার লড়াইয়ে আবেগ কখনোই জয়ী হতে পারেনা। আবেগের বশবর্তী হয়ে কেও তার ভলোবাসার মানুষটির জন্য জীবনও দিতে পারে কিন্তু শুধু আবেগ তথা ভালোলাগা দিয়ে দাম্পত্য জীবনে সুখের ঠিকানায় পৌছে দিতে পারেনা। আর ভালোবাসা পাওয়াও সম্ভব নয়। তাই শুধু আবেগ কিংবা ভালোলাগা নয় পারস্পরিক ত্যাগ এবং সঙ্গীটির দোষ মেনে নেয়ার ক্ষমতা এই মাপকাঠিতেই কেউ বিচার করতে পারে সে তার সঙ্গীকে কতোটা ভালোবাসে কিংবা তার সঙ্গী তাকে কতোটা ভালোবাসে। ভালোবাসার এ মাপকাঠিতে মেপে ভালোবাসতে পারলেই পাওয়া যাবে সুখ ও আনন্দ, যাওয়া যাবে ভালোবাসার সেই স্বপ্নের জগতে।
ronymampi26@gmail.com